সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৫৭ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
জুলাই-আগষ্টে শহীদদের ছাড়া আর কারো প্রতি দায়বদ্ধতা নেই। কালের খবর পার্বত্য চট্টগ্রামের সম্ভাবনাময় অর্থকরী ফসল কাসাভা। কালের খবর চবি এক্স স্টুডেন্টস ক্লাব ঢাকা এর সভাপতি ব্যারিস্টার ফারুকী এবং সাধারণ সম্পাদক জিএম ফারুক স্বপন নির্বাচিত। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় প্রাথমিক বিদ্যালয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল সম্পন্ন। কালের খবর সীতাকুণ্ড হবে বাংলাদেশের অন্যতম মডেল উপজেলা : আনোয়ার সিদ্দিক চৌধুরী। কালের খবর মাটিরাঙ্গার গুমতিতে মহান বিজয় দিবসে বিএনপির শোভাযাত্রা ও পুষ্পস্তবক অর্পণ। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় মহান বিজয় দিবসে বিএনপির শোভাযাত্রা ও পুষ্পস্তবক অর্পণ। কালের খবর মুরাদনগরে সামাজিক সংগঠনের শীতের কম্বল বিতরণ। কালের খবর বিজয় দিবসের প্রথম প্রহরে ‘স্বাধীনতা সোপানে’ শ্রদ্ধা নিবেদন। কালের খবর জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার প্রধান কার্যালয়ের শুভ উদ্বোধন। কালের খবর
ইরি-বোরো বীজতলা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছে যশোরের চাষিরা। কালের খবর

ইরি-বোরো বীজতলা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছে যশোরের চাষিরা। কালের খবর

যশোর প্রতিনিধি, কালের খবর :

যশোরে ইরি-বোরো ধানের বীজতলা তৈরিতে চাষিরা ব্যস্ত সময় পার করছেন। আমন ধান ঘরে উঠতে না উঠতেই তারা ইরি-বোরোর বীজ বপনের কাজ শুরু করে দিয়েছেন। বৃষ্টি না হওয়ায় কেউ সেচের পানি ব্যবহার করছেন আবার কেউ নিচু ডোবা থেকে পানি উঠিয়ে বীজতলা পরিচর্যা করছেন। শীতের তেমন দাপট না থাকায় অধিকাংশ বীজতলার চারা সবল হয়ে উঠেছে।

জানা গেছে, বর্তমান আবহাওয়া ইরি-বোরো বীজতলার উপযোগী সময়। ফলে বীজতলা তৈরিতে চাষিদের অনেক ব্যস্ততা বেড়েছে। তবে দাম সামান্য বেশি হলেও চাষিরা ভালো মানের বীজ বপন করেছেন। যেসব চাষি এখনো বীজ কেনেননি তারা বীজের দোকান গুলোতে ভিড় করছেন।

সদর উপজেলার চান্দুটিয়া গ্রামের চাষি শফিয়ার রহমান ওরফে শফি জানান, ইরি বোরো বীজ বপনের সময় আরও কিছু দিন হাতে থাকলেও ধান বীজতলা তৈরির কাজটা তিনি আগেভাগেই শুরু করেছেন। ফলে বৈশাখের দ্বিতীয় সপ্তাহের দিকে ঘরে ধান তোলা সম্ভব হবে। এবার তিনি ৫ বিঘা জমিতে ধানের আবাদ করবেন।চৌগাছা উপজেলার হাকিমপুর গ্রামের আব্দুল আলিম জানান, রোপা আমন ধান কাটার কিছু দিন পরই তিনি ইরি-বোরো ধানের বীজ বপন করেছেন।

বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, আবাদি জমিতে ইরি-বোরো বীজতলায় বীজ ছিটানো হয়েছে। বীজ থেকে ছোট ছোট গাছ বের হয়েছে। আগামী ২৫/৩০ দিনের মধ্যে বীজতলা থেকে বীজ তুলে জমিতে লাগানো সম্ভব হবে। কয়েকজন চাষি জানান, এবার বীজের দাম কিছুটা বেশি হলেও তারা ভালো মানের বীজ বপন করেছেন। কেননা বীজ সবল হলে ধানও ভালো হবে।
যশোর কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ পরিচালক মঞ্জুরুল হক জানান, যশোর জেলায় এবার ইরি-বোরোর বীজতলা তৈরির লক্ষ্যমাত্রা ছিলো ৮ হাজার ২শ’হেক্টর জমিতে। তবে বীজতলা তৈরিতে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com